বিজ্ঞাপন
আরও সপ্তাহ দুয়েক পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় থাকবেন মুস্তাফিজুর রহমান। শারীরিক অবস্থা পর্যালোচনা করা হবে আরও ৮ দিন পর। তরুণ এই পেসারের জন্য ইংলিশ কাউন্টি দল সাসেক্সের অপেক্ষা তাই আরও বাড়ছে।
আইপিএল থেকে ফেরার পর সাতক্ষীরায় কয়েক দিন বিশ্রাম নিয়ে আবার ঢাকায় ফিরেছেন মুস্তাফিজ। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া। বিসিবি একাডেমির জিমে দীর্ঘ সময় কাটিয়েছেন ফিজিও-ট্রেনারদের সঙ্গে।
মুস্তাফিজের সঙ্গে সেশন শেষে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জাতীয় দলের ফিজিও বায়েজিদুল ইসলাম খান জানালেন, দুটি সমস্যা নিয়ে মূলত কাজ করা হচ্ছে।
“হ্যামস্ট্রিং ও অ্যাংকেলের চোটটা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। শোল্ডার ও সাইড স্ট্রেইনের বিষয়গুলো রিকভার হয়ে গেছে। আমরা চিন্তা করেছি ওকে প্রতি সপ্তাহে অ্যাসিস্ট করবো এবং দেখবো যে প্রতি সপ্তাহে কতটুকু উন্নতি সে করেছে। সেটির উপর ভিত্তি করে আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।”
“প্রথম সপ্তাহে এরকম কোনো সম্ভাবনা (মাঠে নামার) দেখছি না। পরবর্তীতে ভালো কোনো অবস্থায় গেলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
বিসিবির একটি সূত্র বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে নিশ্চিত করেছে, ৮ দিন পর মুস্তাফিজের অবস্থা পর্যালোচনা করা হবে। তাই অন্তত আরও দুই সপ্তাহের মধ্যে তার মাঠে নামার মত অবস্থায় ফেরার সম্ভাবনা সামান্যই।
আশা নিয়ে মুস্তাফিজের অপেক্ষায় থাকা সাসেক্সের জন্য এটি তাই বড় ধাক্কা। গত ৩ জুনের ম্যাচ থেকে মুস্তাফিজকে পেতে চুক্তি করেছিল তারা। আইপিএল মাতিয়ে আসা তরুণ পেসারের শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বুঝে পরে কাউন্টি দলটি ছাড় দিয়েছিল খানিকটা। অধিনায়ক লুক রাইট জানিয়েছিলেন, ১০ জুনের ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাওয়ার প্রত্যাশা করছেন তারা।
কেন্টের বিপক্ষে সেই ম্যাচে তো বটেই, ১৬ জুন মিডলসেক্সের বিপক্ষে ম্যাচেও এখন মুস্তাফিজকে পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। পরের ম্যাচগুলোতেও তার খেলার নিশ্চয়তা নেই। সব মিলিয়ে অনিশ্চিত মুস্তাফিজের ইংল্যান্ড অভিযান।
আইপিএল থেকে ফেরার পর সাতক্ষীরায় কয়েক দিন বিশ্রাম নিয়ে আবার ঢাকায় ফিরেছেন মুস্তাফিজ। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া। বিসিবি একাডেমির জিমে দীর্ঘ সময় কাটিয়েছেন ফিজিও-ট্রেনারদের সঙ্গে।
মুস্তাফিজের সঙ্গে সেশন শেষে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জাতীয় দলের ফিজিও বায়েজিদুল ইসলাম খান জানালেন, দুটি সমস্যা নিয়ে মূলত কাজ করা হচ্ছে।
“হ্যামস্ট্রিং ও অ্যাংকেলের চোটটা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। শোল্ডার ও সাইড স্ট্রেইনের বিষয়গুলো রিকভার হয়ে গেছে। আমরা চিন্তা করেছি ওকে প্রতি সপ্তাহে অ্যাসিস্ট করবো এবং দেখবো যে প্রতি সপ্তাহে কতটুকু উন্নতি সে করেছে। সেটির উপর ভিত্তি করে আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।”
“প্রথম সপ্তাহে এরকম কোনো সম্ভাবনা (মাঠে নামার) দেখছি না। পরবর্তীতে ভালো কোনো অবস্থায় গেলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।”
বিসিবির একটি সূত্র বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে নিশ্চিত করেছে, ৮ দিন পর মুস্তাফিজের অবস্থা পর্যালোচনা করা হবে। তাই অন্তত আরও দুই সপ্তাহের মধ্যে তার মাঠে নামার মত অবস্থায় ফেরার সম্ভাবনা সামান্যই।
আশা নিয়ে মুস্তাফিজের অপেক্ষায় থাকা সাসেক্সের জন্য এটি তাই বড় ধাক্কা। গত ৩ জুনের ম্যাচ থেকে মুস্তাফিজকে পেতে চুক্তি করেছিল তারা। আইপিএল মাতিয়ে আসা তরুণ পেসারের শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বুঝে পরে কাউন্টি দলটি ছাড় দিয়েছিল খানিকটা। অধিনায়ক লুক রাইট জানিয়েছিলেন, ১০ জুনের ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাওয়ার প্রত্যাশা করছেন তারা।
কেন্টের বিপক্ষে সেই ম্যাচে তো বটেই, ১৬ জুন মিডলসেক্সের বিপক্ষে ম্যাচেও এখন মুস্তাফিজকে পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। পরের ম্যাচগুলোতেও তার খেলার নিশ্চয়তা নেই। সব মিলিয়ে অনিশ্চিত মুস্তাফিজের ইংল্যান্ড অভিযান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন